রাজনীতির ময়দান ছাড়লেন Dr. Harsh Vardhan

Social Share

সংবাদ হাজারদুয়ারি ওয়েবডেস্কঃ ” सन्देशखाली के लिए आदरणीय प्रधानमंत्री श्री @narendramodi जी का यह दर्द बताता है कि उन्हें तृणमूल कांग्रेस के दरिंदेपन को देखकर कितनी चोट पहुंची है। जिन्होंने देश की महिलाओं के उत्थान के लिए अपने 10 वर्षों का कार्यकाल समर्पित कर दिया है, उनसे ज्यादा दुख और किसे हो सकता है। इंडी गठबंधन को सन्देशखाली के लिए जवाब तो देना पड़ेगा, वरना जनता अपना जवाब इन्हें लोकसभा में दे देगी।” (সন্দেশখালির জন্য শ্রদ্ধেয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী @narendramodi জি তৃণমূল কংগ্রেসের বর্বরতা দেখে কতটা আহত হয়েছেন তা বোঝা যায়। যারা দেশের নারীদের উন্নতির জন্য তাদের 10 বছরের মেয়াদ উৎসর্গ করেছেন তাদের চেয়ে দুঃখী আর কে হতে পারে? সন্দেশখালীর জন্য ইন্ডি জোটকে জবাবদিহি করতে হবে, তা না হলে লোকসভায় জনগণ তাদের জবাব দেবে।)

প্রধানমন্ত্রী তখন বাংলায় তার রাজনৈতিক সভা করছেন। সেই ভিডিও তিনি এই লেখার সঙ্গে পোস্ট করেছেন। দিন দুয়েকও হয়নি সেই প্রাক্তন কেন্দ্রীয় স্বাস্থমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন এখন পলিটিশিয়ান টার্নড ডক্টর।নাক, কান, গলার চিকিৎসক তাঁর পুরনো পেশায় ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মাত্র ১২ ঘন্টা আগে। সারা দেশের ১৯৫টি আসনের প্রার্থী তালিকা বিজেপি’র প্রকাশ করার পর তিনি তাঁর ঘনিষ্ঠ মহলের সঙ্গে পরামর্শ করে রাজনীতি থেকে অবসর নেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন। ততক্ষণে দেশবাসী জেনে গিয়েছেন চিকিৎসক হর্ষ বর্ধনকে সরিয়ে ব্যবসায়ী প্রবীণ খান্ডেলওয়ালকে চাঁদনি চকের প্রার্থী করেছেন নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ, জেপি নাড্ডারা। যা হর্ষ বর্ধন টের পেয়েও প্রকাশ করেন নি আগে।

কোভিডের প্রথম ঝড় সামলালেও দ্বিতীয় ঝড়ে বেসামাল হয়ে পড়েছিল দেশ। হাজার হাজার রোগী মারা গিয়েছে। হাসপাতালে হাসপাতালে অক্সিজেন সংকট, বেড নেই, ভ্যাকসিন নেই চারদিকে হাহাকারের ছবি। উত্তর প্রদেশ ও বিহারের গঙ্গায় ভেসে বেড়াচ্ছে মৃতদেহ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ছাড়াও বিদেশী সংবাদমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ছে সেই সব। বিশ্বের দরবারে মাথা হেঁট হয়ে যাচ্ছে সরকারের। ২০২১ সালে সেই সময় তাঁকে সরিয়ে মনসুখ মান্ডিভিয়াকে স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দায়িত্ব দিয়েছিলেন মোদি। যা নিয়ে কংগ্রেস সমালোচনা করতে ছাড়েনি মোদি সরকারের।

এরপরে ২০২২ সালে দিল্লির রাজ্যপালের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে তাঁর মতো সাংসদের জন্য কোনও আসন বরাদ্দ না হওয়ায় তিনি ক্ষোভে সেই অনুষ্ঠান মঞ্চ ত্যাগ করেছিলেন। সেদিনই হর্ষ বর্ধনের বিদায়ের সুর বেজেছিল। পরবর্তীতে তাঁর সঙ্গে দলের কেন্দ্র সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গেও দূরত্ব বেড়েছিল যা শেষদিন পর্যন্ত ঘোচে নি বলেই বিজেপি সূত্রে জানা যায়।

তবে পাঁচ বারের বিধায়ক ও দু’বারের সাংসদ হর্ষ বর্ধনকে বয়সজনিত কারণেও বিজেপির শীর্ষ কর্তারা তাঁকে আর দাঁড় করাতে চান নি। বাংলার সন্দেশখালি কান্ডের জন্য যে ইন্ডিয়া জোটকে তিনি জবাবদিহি করতে বলছিলেন সেই ইন্ডিয়া জোটের দুই দল আম আদমি পার্টি ও কংগ্রেস জোট বেঁধে চাঁদনি চকে প্রার্থী দেবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যা বিজেপি’র পক্ষে সুখকর হবে না বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের। তাই প্রবীণ খান্ডেলওয়ালের মতো নেতাকে দাঁড় করিয়েছে গেরুয়া শিবির।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Verified by MonsterInsights