সংবাদ হাজারদুয়ারী ওয়েবেডেস্কঃ পুলিশের জেরায় মিলেছে অসঙ্গতি। আর সেই কারণেই পুলিশ সন্দেহজনক এক নিরাপত্তিরক্ষীকে গ্রেফতার করেছে। ওই ব্যক্তি একটি বেসরকারি সংস্থার কর্মী। চুক্তিমাফিক আরজিকর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিরাপত্তার দায় যাদের, তাঁদের মধ্যে ওই ব্যক্তি একজন।
পুলিশের দাবি, মৃত তরুণী চিকিৎক বৃহস্পতিবার রাতে ডিউটি করে সেমিনার হলের দিকে গিয়েছিলেন সেই সময় আশেপাশে যাঁরা ছিলেন তাঁদেরকেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তারমধ্যে ধৃত ব্যক্তির উত্তরে কিছু গলদ পাওয়া গিয়েছে তাই তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে দাবি পুলিশের। কলকাতা পুলিশ ভারপ্রাপ্ত জয়েন্ট সিপি ক্রাইম মুরলীধর শর্মার নেতৃত্বে সিট গঠন করে খুনের মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে।
আরও পড়ুনঃ চিকিৎসকের মৃত্যুর তদন্তের দাবিতে গজরাচ্ছে বাংলা, দেহ বাড়ি পাঠাতে পুলিশের এত তাড়াহুড়ো কেন?
এদিকে ওই তরুণীর মৃত্যু ঘিরে হাসপাতালের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। রাত তিনটে থেকে ভোর ছ’টার মধ্যে একজন তরুণী চিকিৎসক কীভাবে ‘খুন’ হয়ে গেলেন সেই বিষয়ে প্রশাসনের গাফিলতি নিয়েও প্রশ্ন উঠছে সমাজমাধ্যমে। সেমিনার হলে কেন সিসিটিভি থাকবে না প্রশ্ন উঠেছে তা নিয়েও। স্নাতকোত্তরের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রীর এই নৃশংস হত্যার পিছনে কোনও ষড়যন্ত্র আছে কি না পুলিশ তা খতিয়ে দেখছে। উঠে আসছে রিগিংয়ের তত্বও। সব দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে দাবি করেছে পুলিশ